তোমাদের জন্যে রয়েছে উত্তম উদাহরণ ইবরাহিম ও তার সঙ্গীদের মধ্যে। {৬০:৪}
মানবিক দুর্বলতা দিয়ে আল্লাহ ও তাঁর বাণী যাচাই করেছে মানুষ; বানিয়েছে নাসখ-মানসুখ
ফরয মানে ‘বাধ্যতামূলক’। মহান সৃষ্টিকর্তা যা কিছু ফরয করেছেন, দেখুন এখানে
আলিফ লাম মিম; সেই কিতাবে কোনো সন্দেহ নেই- ‘সজাগ-সতর্ক–সচেতনদের’ জন্য পথনির্দেশ।
মহান আল্লাহর কিতাব বোঝানোর প্রধান দায়িত্ব শুধুই তাঁর। কিন্তু তিনি কীভাবে বুঝিয়েছেন?
মহান আল্লাহ্ নির্দিষ্ট কিছু কাজকে বড় গুনাহ বা কবিরা গুনাহ বলেছেন। সেগুলো কি কি?
মানব-আত্মার গঠন, প্রকৃতি, উদ্দেশ্যের সঙ্গে কুর’আনে বর্ণিত ‘সামাওয়াত ওয়াল-আরদ’ এর ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে।
তোমরা কীভাবে আল্লাহকে অস্বীকার করছো, অথচ তোমরা ছিলে মৃত, তারপর তিনিই তোমাদের জীবন দিয়েছেন
আর নিঃসন্দেহে আমরা সৃষ্টি করেছি মহাকাশ ও যমিন আর তার মাঝে যা কিছু আছে- ছয়টি পর্যায়ে (فِيْ سِتَّةِ اَيَّامٍۖ); আর ক্লান্তি-শ্রান্তি-অবসাদ (لُّغُوبٍ) আমাদের স্পর্শ করে না!৫০:৩৮