নতুন লেখা

আমি জিন ও মানুষকে সৃষ্টি করেছি শুধুমাত্র আমার ইবাদত করার জন্য। {৫১:৫৬}
যখন আমার হুদা আসবে, যে তা অনুসরণ করবে, তার কোন ভয় নেই ও দুঃখ থাকবে না
তোমাদের জন্যে রয়েছে উত্তম উদাহরণ ইবরাহিম ও তার সঙ্গীদের মধ্যে। {৬০:৪}
মহাবিশ্বজগত যে কাঠামো বা ব্যবস্থার ওপর সুপ্রতিষ্ঠিত- তাই ‘আল-আরশ’
৪০ হিজরি থেকে ইজমা ও কিয়াস প্রচলন হয়; যা মূলত শিরক!
মানবিক দুর্বলতা দিয়ে আল্লাহ ও তাঁর বাণী যাচাই করেছে মানুষ; বানিয়েছে নাসখ-মানসুখ
আল্লাহর কিতাবের বেশ কয়েকটি অংশ রয়েছে। যেমন- যিকর, হিকমা, কুর’আন ইত্যাদি।
জীবন জগতের সব সমস্যার সমাধান কুর’আনে আছে। কুর’আন কি বোঝা সম্ভব?
ফরয মানে ‘বাধ্যতামূলক’। মহান সৃষ্টিকর্তা যা কিছু ফরয করেছেন, দেখুন এখানে
আলিফ লাম মিম; সেই কিতাবে কোনো সন্দেহ নেই- ‘সজাগ-সতর্ক–সচেতনদের’ জন্য পথনির্দেশ।
মহান আল্লাহর কিতাব বোঝানোর প্রধান দায়িত্ব শুধুই তাঁর। কিন্তু তিনি কীভাবে বুঝিয়েছেন?
জীবন জগতের সব সমস্যার সমাধান কুর’আনে আছে। কুর’আন কি বোঝা সম্ভব?
মহান আল্লাহ্‌ নির্দিষ্ট কিছু কাজকে বড় গুনাহ বা কবিরা গুনাহ বলেছেন। সেগুলো কি কি?

বিশ্বাসী নারীদের পোশাক- ৩টি আয়াত আছে

প্রত্যেক নবীর জন্য মানুষ ও জিন শয়তানদের মধ্যে ছিল শত্রু {৬:১১২}
আল-কুর’আনে ‘সুন্নাহ্‌’ শব্দটি আছে; কিন্তু কী লেখা আছে তাতে?
মানব-আত্মার গঠন, প্রকৃতি, উদ্দেশ্যের সঙ্গে কুর’আনে বর্ণিত ‘সামাওয়াত ওয়াল-আরদ’ এর ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে।
তোমরা কীভাবে আল্লাহকে অস্বীকার করছো, অথচ তোমরা ছিলে মৃত, তারপর তিনিই তোমাদের জীবন দিয়েছেন
আর নিঃসন্দেহে আমরা সৃষ্টি করেছি মহাকাশ ও যমিন আর তার মাঝে যা কিছু আছে- ছয়টি পর্যায়ে (فِيْ سِتَّةِ اَيَّامٍۖ); আর ক্লান্তি-শ্রান্তি-অবসাদ (لُّغُوبٍ) আমাদের স্পর্শ করে না!৫০:৩৮